জমিদাতাদের বঞ্চিত করে চাকরীতে বহাল শাসকদলের মদতপুষ্টরা : অভিযোগে টোল প্লাজায় বিক্ষোভ

17th February 2021 5:31 pm বাঁকুড়া
জমিদাতাদের বঞ্চিত করে চাকরীতে বহাল শাসকদলের মদতপুষ্টরা : অভিযোগে টোল প্লাজায় বিক্ষোভ


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : বাঁকুড়া রানীগঞ্জ ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের ডাংমেজিয়া টোল প্লাজায় সকাল থেকেই দফায় দফায় বিক্ষোভে শামিল হলেন স্থানীয় বাসিন্দা ও গাড়ি চালকরা। তাদের অভিযোগ এই টোলপ্লাজা নির্মাণের সময় যে সমস্ত সাধারণ মানুষ জমি দিয়েছিলেন তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল টোল প্লাজা নির্মাণ হলে টোল আদায়ে নিযুক্ত হবে সে সকল জমি হারা কৃষকরা। কিন্তু আজ সকালে সে টোলপ্লাজা চালু হলে দেখা যায় তৃণমূলের মদদপুষ্ট ২৪ জন এই কাজে নিযুক্ত হয়েছেন। আরে দেখেই চক্ষু চড়কগাছ জমিহারা স্থানীয় মানুষের। তাই তারা সকাল থেকেই বরাদ্দ পাওয়া টোল প্লাজার এই সংস্থার বিরুদ্ধে বিক্ষোভে সামিল হন। বন্ধ করে দেওয়া হয় টোল আদায়ের কাজ। গাড়িচালকেরাও সমান ভাবে বিক্ষোবের সামিল হন এদিন। গাড়িচালকদের দাবি না আছে রাস্তা মেরামতের কোনো উদ্যোগ না আছে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ তাহলে এই টোলপ্লাজা থেকে কিভাবে টোল আদায় করে এই সংস্থা এ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারা।

বরাদ্দ  পাওয়া এই সংস্থা স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের নির্দেশেই ২৪ জন সদস্যকে কাজে যোগ করিয়েছেন বলে মেনে নিয়েছেন। যদিও সেই অভিযোগ মানতে নারাজ স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। এই লোক নিয়োগ কে খোঁচা দিতে ছাড়েনি যদিও বিজেপি।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।